ল্যাংড়া আম চেনার উপায়
Science

ল্যাংড়া আম চেনার উপায় I Best mango

ল্যাংড়া আম চেনার উপায়

সম্মানিত পাঠক ভাই ও বোনেরা সবার প্রতি রইলো আন্তরিক সালাম ও ভালোবাসা আজ আপনাদের মাঝে এমন একটি আকর্ষণীয় বিষয় নিয়েহাজির হয়েছি সেটি হচ্ছে ল্যাংড়া আম চেনার উপায়। জরা আম খেতে বেশি ভলোবাসেন বাজারে আম কিনতে সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন তারা আমাদের এই ওয়েব সাইট টিতে ফলো করে দেখে নিতে পারেন কোন রঙের আম গুলি ল্যাংড়া আম

বেশি কথা না বাড়িয়ে চলুন হলে নিয়ে যায়আজকের মূল আলোচনায় মাছের রাজা যেমন ইলিশ ঠিক তেমনি ফলের রাজা নাকি কাঁঠাল আর আমের রাজা নাকি ল্যাংড়া। নামটি কিন্তু অনেক চমৎকার কিন্ত এই ফলটি অনেক সুস্বাধু এবং পুষ্টিকর এই জন্য আমের রাজা বলা হয়ে থাকে।

আরো দেখুন : ঢাকা থেকে নওগাঁ কত কিলোমিটার

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী

বর্তমানে লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী

সকালে খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা

বর্তমানে দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী

প্রতিদিন কয়টি লবঙ্গ খাওয়া উচিত

বর্তমানে রসুন খাওয়ার উপকারিতা কী

ওয়াল টাইলস ডিজাইন ২০২২

খুব সহজে হারানো মোবাইল ফিরে পাবেন

সেলাই মেশিন দাম ২০২২

আকিজ ফ্লোর টাইলস দাম ২০২২

এলজি ওয়াশিং মেশিন দাম ২০২২

কালোজিরার উপকারিতা কি কি

কালোজিরার ক্ষতিকর দিক গুলো কি

সিঙ্গার ফ্রিজ বাংলাদেশ প্রাইজ

বড় গ্রাম অঞ্চলে সবার কাছেই আমের রাজা নামে পরিচিত ল্যাংড়া আম। ল্যাংড়া আমটির নেট ওজন ২০০-৭০০ গ্রাম হয়ে থাকে। এই আমটি আমের মৌসুমের শুরুতেই বাজারে দেখা যায় । দেখতে অনেক সুন্দর ও অসাধারণ রং, অতুলনিয় মিষ্টি স্বাদ ও গন্ধ, খোসা পাতলা। আঁঠি পাতলা, আঁশহীন ভিতরে শুধুই মাংস তাই খেতে দারুন লাগে। ল্যাংড়া আম দেখতে কিছুটা গোলাকার ও মসৃণ। এটির নাকটি দেখা যায় নিচের দিকে। এর চামড়া খুবই পাতলা

ল্যাংড়া আমের পরিচিতি – ল্যাংড়া আম চেনার উপায়

বাংলাদেশে বার মাসে ছয় ঋতু আমরা সবাই জানি । তবে আমের মৌসুমের এই মাস কে বলা হয় মধুমাস । বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় কিছু না কিছু আম চাষে হয়ে থাকে । এলাকা ভেদে এর নাম বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে । তেমনই ল্যাংড়া এক জাতীয় সুস্বাদু আম ও রসাল । ইহা খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু ও রসালো । এই আমের চাষ মুলতঃ বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমের জেলা চাপাই নবাবগঞ্জ এই আমের জন্য বিখ্যাত । বিভাগীয় শহর রাজশাহীর ল্যাংড়া আম নামে পরিচিত ।

আম আমরা সবাই খেতে পছন্দ করি, ভাল জাতের আম যদি আমরা চিনতে না পারি তাহলে এই সুস্বাদু আমের স্বাদ আমরা নিতে পারব না । আজ জানব কিভাবে ল্যাংড়া আম চেনা যায় । ল্যাংড়া আম চেনার উপায় ইহা কাচা থাকা অবস্থায় সম্পুর্নরুপে সবুজ আকৃতির হয়ে থাকে আর পাকলে ইহার রং হয় হলুদ ও লাল বর্ণের । ল্যাংড়া আমের ছাল হয় অত্যন্ত পাতলা আর ইহা দেখতে অত্যন্ত মশৃন ও পরিস্কার । এই আমের কোন আশ থাকে না বলে ইহা অত্যন্ত রসালো । ভারতীয় উপমহাদেশে এই আমের চাষ সর্ব প্রথম হয়েছিল । ল্যাংড়া আম চেনার উপায় I

আরো দেখুন : শার্প ফ্রীজ দাম ২০২২

ওয়াল্টন রুম হিটার দাম ২০২২

এয়ার কুলারের দাম ২০২২

হিকভিশন সিসি ক্যামেরা দাম ২০২২

শার্প ওয়াশিং মেশিন দাম ২০২২

হ্যান্ড ওয়াশ এর দাম ২০২২

এশিয়া সিলিং ফ্যান দাম

সনি স্মার্ট টিভি দাম ২০২২

প্যানাসনিক ওয়াশিং মেশিন দাম ২০২২

কফি মেশিন দাম ২০২২

ওয়াল্টন রাইস কুকার দাম ২০২২

ওয়ালটন গ্যাসের চুলা ২০২২

এসিআই সাবমারসিবল পাম্প এর দাম ২০২২

গাজী ওয়াটার পাম্প দাম ২০২২

কাশ্মীর সিলিং ফ্যান দাম ২০২২

চাপাইনবাগঞ্জ জেলা এই আমের জন্য বিখ্যাত । এই জেলাল প্রতিটি উপজেলায় এর চাষ হয়ে থাকে, যেমন, চাপাই, শিবগঞ্জ, কানসাট, ভোলারহাট, গোমস্তাপুর, আমনুরা, নাচোল, কাকনহাট এবং এই জেলার চরাঞ্চলে নেংড়া আমের চাষ বিপুর হারে হয়ে থাকে । এই জেলার আম খেতে সুস্বাদু বলে এর কদর সারা দেশে । এমনকি দেশের বাহিরেও এই আম রপ্তানী হয়ে থাকে । মধু মাসের এই ক্ষনে এই অঞ্চলের আমের খ্যাতি সারা দেশে ।

দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকাররা এসে এখান থেকে নেংড়া আম সংগ্রহ করে দেশের আনাচে কানাচে সরবরাহ করে থাকে । বাজারে এখন হরেক রকম আম পাওয়া যাচ্ছে । যদি আমরা আসল নেংড়া আম না চিনি তাহলে এর স্বাদ বুঝতে পারব না । তাই আসল নেংড়া আম চিনে ক্রয় করতে হবে । ল্যাংড়া আম চেনার উপায় I

আম কত প্রকার – ল্যাংড়া আম চেনার উপায়

আপনি কি জানেন বিশ্বে প্রায় ৩৫ প্রকার প্রজাতির আম রয়েছে। যদি না জেনে থাকেন থামলে আমাদের কয়েকটি পরিচিত মিস্টি সুস্বাধু আমের জাত আপনাদের কাছে তুলে ধরছি যেমন ফজলি, ল্যাংড়া, গোপালভোগ, খিরসা, অরুনা, আম্রপালি, মল্লিকা, সুবর্নরেখা, মিশ্রিদানা, নিলাম্বরী, কালীভোগ, কাচামিঠা, আলফানসো, বারোমাসি, তোতাপূরী, কারাবাউ, কেঊই সাউই, গোপাল খাস, কেন্ট, সূর্যপূরী, পাহুতান, ত্রিফলা, হাড়িভাঙ্গা, ছাতাপরা, গুঠলি ইত্যাদী এছাড়াও আরো অনেক অনেক প্রজাতির আম রয়েছে।

তবে বিশেষ করে হাড়িভাঙ্গা, ল্যাংড়া, আম্রপালি, ফজলি এই গুলা বেশি লক্ষ্য করা যায় বাজারে সব সময় পাওয়া যায়। এই গুলার বেশি চাহিদা সব সময় বেশি থাকে। কারণ এই আম গুলা অত্যান্ত মিস্টি ও সুস্বাধু খাইতে অনেক বেশি মজা লাগে। ছোট বড় সবার পছন্দনীয় আম এই গুলি। তাছাড়া ১২ মাসি আম পাওয়া যায় সেই গুলাই খুবই কম কারণ সেই গুলা মানুষের নিজ বাড়িতে আনাচে কানাচে শুধু খাওয়ার জন্য ছাড়া লাগিয়ে থাকে। আবার এখন অনেক জায়গায় বড় বড় আমাদের বাগান দেখতে পাওয়া যায়। ল্যাংড়া আম চেনার উপায় I

আরো দেখুন : এলইডি টিউব লাইটের দাম ২০২২

ভিশন ইলেকট্রিক কেটলি দাম ২০২২

ক্লিক ক্রাউন সিলিং ফ্যান দাম ২০২২

বি আর বি সিলিং ফ্যান দাম ২০২২

সুপার ষ্টার ক্লাসিক প্রো ফ্যান দাম ২০২২

ক্লিক বাল্বের দাম ২০২২ বাংলাদেশ

সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় কি কি আছে

গাইবান্ধা থেকে রাজশাহী কত কিলোমিটার

ঢাকা থেকে গাইবান্ধার দূরত্ব কত কিলোমিটার

সাদুল্লাপুর উপজেলায় কি কি আছে

গাইবান্ধা পৌরসভা ওয়ার্ড

গাইবান্ধা জেলার উপজেলার নাম

গাইবান্ধা জেলা কেন বিখ্যাত

আম গাছের উপকারিতা – ল্যাংড়া আম চেনার উপায়

আমাদের সবার বাসা বাড়িতে কম বেশি আমের গাছ সবার বাড়িতেই রয়েছে। আম গাছ থাকলে কতটা যে উপকারী সেটা ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। অতিরিক্ত গরমের সময় কাঁচা আম পুড়িয়ে সরবত করে খেলে শরীর অনেক বেশি ঠাণ্ডা থাকে। আগুনে পুড়ে গেলে আম পাতার প্রলেপ লাগালে বেশি ভালোই উপকার পাওয়া যায়। কৃমি রোগ সারানোর জন্য আম গাছের ছাল বেটে (২ চা চামচ) ৫০০ গ্রাম পানিতে সেদ্ধ করে যখন পানি শুকিয়ে ১০০ গ্রাম থাকবে তখন তা কৃমি রুগীকে পান করলে খুব দ্রুত কৃমি বের হয়ে যাবে। ল্যাংড়া আম চেনার উপায় I

কারো যদি সব সময় বমি বমি ভাব থাকে তাহলে কপি আম পাতায় ঘি ও চন্দন একসাথে মাখিয়ে নাকে শুঁকলে বমি বমি ভাব দূর হয়ে যাবে। শুধু এই গুলাই উপকারী নয় বিশেষ করে আমের মৌসুমে আমাদের চাহিদা পূরণ করে থাকে। বাজার থেকে তাই আম কিনে এনে খাইতে হয়না। নিজের পরিবার খাইতে পারে এবং আত্মীয়স্বজন এর বাড়িতেও পাঠিয়ে দেয়া সম্ভব হয়। তাই আম গাছের অনেক গুনাগুন ও উপকার আছে। ল্যাংড়া আম চেনার উপায় I

হাড়িভাঙ্গা আম

যারা হাড়িভাঙ্গা আম চেনেন না তাদের জন্য আমাদের আজকের এই পোস্ট টি আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট টি নিয়মিত ভিজিট করে জেনে নিতে পারেন সব রকমের তথ্য আমরা প্রকাশ করে থাকি। বাজারের সেরা আম হচ্ছে হাড়িভাঙ্গা আম এই আমটি দেখতে আমটির উপরিভাগ বেশি মোটা ও চওড়া, নিচের অংশ অপেক্ষাকৃত চিকন । আমটির গঠন সুঠাম ও মাংসালো, শ্বাস গোলাকার ও একটু লম্বা হয়ে থাকে । আমের তুলনায় শ্বাস অনেক ছোট, ভিতরে কোনো রকমের একটুও আঁশ নেই ভিতরে শুধু মাংস আর মাংস তাই খেতে অনেক বেশি প্রিয় সবার কাছে ।

 

আকারের তুলনায় অন্য আমের চেয়ে ওজনে বেশী, গড়ে ৫টি আমে ১ কেজি হয় । আবার একটু মাঝারি সাইজের হাড়িভাঙ্গা আম ৬-৭ টা আম ১ কেজি হয়ে থাকে। বিশেষ করে রংপুর অঞ্চলে সব চেয়ে বেশি উৎপাদন হয়ে থাকে। খুব অল্প সময়েই হাড়িভাঙ্গা আমটি মানুষের মনে জায়গা করে নিতে পেরেছে। তার কারণ হচ্ছে আমটির ভিতরে শুধু আর চারিদিক রয়েছে মাংস খেতে অনেক বেশি মিস্টি ও সুস্বাধু যে কোনো বয়সের মানুষ খেতে পারে।

হিমসাগর আমের উপকারিতা

আপনি কি নিশ্চই হিমসাগর আমাদের নাম শুনেছেন । কিন্তু হিমসাগর আম মানব দেহের জন্য কেমন উপকারী তা কি জানেন, যদি না জেনে থাকেন তাহলে এখন জেনে নিতে পারবেন হিমসাগর আমের উপকারিতা কি কি। হিমসাগর মানবদেহের জন্য বিশেষ উপকারী ফল হিসেবে সবার কাছেই বেশ পরিচিত কিন্তু কম বেশি হয়তো সবাই জানে । হিমসাগর আম এ রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ জাতীয় ফল।

বিশেষ করে গবেষণায় জানা গেছে মেয়েদের স্তন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে বিশেষ অগ্রণী ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও আয়ের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট নিউকেমিয়া রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে থাকে। আমে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা মানব দেহের জন্য খুবই উপকার। খালি পেতে আম খেলে গ্যাসের সমস্যা দেখা যায়। তাই ভরা পেতে আম খাইতে হবে।

গোলাপখাস আম

বাজারে যত রকমের আম রয়েছে সব গুলার ভিতর গোলাপখাস আম গন্ধের জন্য বিখ্যাত। ঠিক গোলাপ ফুলের মতো গন্ধ থাকায় এই নামে ডাকা শুরু হয়। প্রাচীন বাংলার আমগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। এর গায়ে গোলাপের রঙের লালচে আভা রয়েছে। দেখতে বেশ সুন্দর আকর্ষণীয় যা দেখলেই ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছে করবে সবার।

খিরসাপাত আম

খিরসাপাত আম পাকার পর খিরসাপাতি আমের ওপরের অংশ হলুদ রং ধারণ করে। এ ক্ষেত্রে হিমসাগর আম পাকার পরেও সবুজাভ হালকা হলুদ রঙের হবে। খিরসাপাত আম আকারে একটু বড় আর বোটার দিকে চওড়া বেশি। খিরসাপাত এর আরেকটি ছোট জাত রয়েছে ক্ষুদি খিরসা নামের। ক্ষুদি খিরসার রং একটু কালচে সবুজ। উভয় জাতের মূল্য ও মান একই পর্যায়ের প্রায়। খিরসাপাত আমের সাথে আরেকটি উন্নত জাতের আম হিমসাগর কে অনেক সময় একই বলা হলেও দুইটি আম ভিন্ন। হিমসাগর পশ্চিমবঙ্গের একটি বিখ্যাত আম যা ভারতের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য। বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলাতেও এই আমের চাষ হয়।

সবশেষে বলতে চাই ল্যাংড়া আম চেনার উপায় এর উপর যে তথ্য গুলি শেয়ার করেছি আশা করি অনেক বেশি ভালো লেগেছে। যদি কোনো রকম ভুল ত্রুটি পেয়ে থাকেন তাহলে নিজ দায়িত্বে সমাধান করে নিবেন। ভুলের উর্ধে কেউ নয়। আজ এ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন নিরাপদ থাকবেন আবার দেখা হবে নতুন কোনো তথ্য নিয়ে। এতক্ষন আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ল্যাংড়া আম চেনার উপায়I

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Advertisements