শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর খাবার
Science

শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর খাবার I Best exercise

শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর খাবার

রাসূল করীম সা: শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর খাবার এবং স্বাস্থ্যবান হতে তাই এই ৩টি খাবারকে একসাথে খেতে বলেছেন। বর্তমান বিজ্ঞান গবেষণা করে দেখেছে যে, এ তিনটি খাবার একসাথে খেলে মানুষের শরীর থেকে স্থায়ীভাবে শারীরিক দুর্বলতা দূর হয়ে যায় এবং খুব অল্প সময়ে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয়ে উঠবেন। তার শরীরে কোনো প্রকার চর্বি থাকে না কিন্তু মাসেল তৈরি হয়। যেটা তাকে কঠোর পরিশ্রম করতে সাহায্য করে থাকে। এই খাবার নিয়মিত খেলে কঠোর পরিশ্রম করলেও আপনার দুর্বলতা অনুভব হবে না।

আরো দেখুন : অপ্পো মোবাইল দাম ২০২২ বাংলাদেশ

কালোজিরা তেলের উপকারিতা কি

মসলার নাম রাঁধুনি কি

পদ্মা সেতু a to z

গোপন ক্যামেরা দাম ২০২২

প্রাচীন বাংলার জনপদ কতটি

ঢাকা থেকে বগুড়া কত কিলোমিটার

ল্যাংড়া আম চেনার উপায়

ঢাকা থেকে নওগাঁ কত কিলোমিটার

সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী

বর্তমানে লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী

সকালে খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা

বর্তমানে দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী

প্রতিদিন কয়টি লবঙ্গ খাওয়া উচিত

বর্তমানে রসুন খাওয়ার উপকারিতা কী

তাই আল্লাহর রাসূলের হাদিস থেকেও এটা প্রমাণিত ইবনে মাজাহ ৩৩২৫ নম্বর হাদিসে রয়েছে, শসা এবং খেজুর একসাথে খেতে। আজকে আমি আপনাদের জানাব কোন প্রক্রিয়ায় আপনারা এই দুটি খাবারের সাথে তাইলে দুই কেউ যুক্ত করতে পারেন তাই অতি দ্রুত শারীরিকভাবে ফিট হবেন সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হবেন। এবং আপনার শরীরের দুর্বলতা স্থায়ীভাবে গবেষণায় বলেছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ বি সি এবংকে আরো আছে মিনারেল, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, কপার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রয়েছে। পর্যাপ্ত এন্টি অক্সিডেন্ট শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগের বিরুদ্ধে সরাসরি কাজ করে বিজ্ঞানীরা গবেষণায় করে নিশ্চিত হয়ে গেছে।

শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর খাবার

শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর খাবার

শসা ব্রেস্ট, ইউটেরাস, প্রোস্টেট, ও ওভারিয়ান জীবনব্যাধি রোগের বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে I হজমে সাহায্য করে ওজন নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু শসার সাথে যখন খেজুর খাবেন তখন কিন্তু আপনি হয়ে উঠবেন সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। পাশাপাশি আপনার শরীরে চর্বি থাকবে না বরং মাসেল তৈরি হবে I এমনকি রোদে পোড়া চামড়ায় শসা লাগালে ক্ষতি কমে এবং আরাম সৃষ্টি হয়।

আরো দেখুন : ওয়াল টাইলস ডিজাইন ২০২২

খুব সহজে হারানো মোবাইল ফিরে পাবেন

সেলাই মেশিন দাম ২০২২

আকিজ ফ্লোর টাইলস দাম ২০২২

এলজি ওয়াশিং মেশিন দাম ২০২২

কালোজিরার উপকারিতা কি কি

কালোজিরার ক্ষতিকর দিক গুলো কি

সিঙ্গার ফ্রিজ বাংলাদেশ প্রাইজ

শার্প ফ্রীজ দাম ২০২২

ওয়াল্টন রুম হিটার দাম ২০২২

এয়ার কুলারের দাম ২০২২

হিকভিশন সিসি ক্যামেরা দাম ২০২২

শার্প ওয়াশিং মেশিন দাম ২০২২

হ্যান্ড ওয়াশ এর দাম ২০২২

এবার আসি খেজুরের কথা ডেক্সট্রোজ এবং ফ্রটোজ খেজুরের গুরুত্বপূর্ণ দুটি শর্করা যা অতি দ্রুত আপনার শরীরের শক্তি দান করেন। সারাদিনের পেটের পাকস্থলীতে যদি আপনি দুইটি খেজুর দিতে পারেন তাহলে পরিপূর্ণ শক্তির অধিকারী হয়ে উঠবেন। এর কারণ হচ্ছে এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এ রয়েছে। আমরা জানি যে ভিটামিন সি এবং এন্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে আবার ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও মস্তিষ্ককে শক্তিশালী করে। পাশাপাশি ত্বককেও সুন্দর করে রাখে।

 

পাসপোর্ট অফিসের মোবাইল নাম্বার ও ঠিকানা

গবেষণায় বলেছে শসা এবং খেজুর একসাথে খেলে আপনার মস্তিষ্ক কের আপনার শারীরিক সুস্থতার সিগনালটা দ্রুত যাবে। এর পাশাপাশি যদি আপনি দই যুক্ত করেন তাহলে পেটের পাকস্থলীর পরিবেশ আরো ভালোভাবে পিএইচ এর তাপমাত্রা কি থাকবে প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া থাকে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এমনকি শসা এবং খেজুর একসাথে খেলে যদি কারো গ্যাসের সমস্যা হয় তাহলে এর সাথে যুক্ত করে দিলে বদহজম একেবারে স্থায়ীভাবে দূর হয়ে যাবে। মনে রাখবেন টক দই টা খেতে হবে তবে মিষ্টি দই খাওয়া যাবেনা।

শরীরে শক্তি পাই না কেন – শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর খাবার

সম্মানিত কলিজার টুকরা ভিজিটর ভাই ও বোনেরা যারা জানতে চেয়েছেন শরীরে শক্তি পাই না কেন তাহলে চলুন আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নেই অ্যানিমিয়া ও আয়রনের ঘাটতি সব সময় ক্লান্তি লাগার কথা বললে চিকিৎসকেরা হয়তো প্রথমেই বুঝতে চাইবেন আপনার শরীরে আয়রন বা লৌহের ঘটাতি আছে কি না। কোনো কিছু নিয়ে গভীর হতাশায় ডুবে আছেন? অতিরিক্ত মানসিক চাপ থেকে লাগাতার বিষণ্নতায় ভুগছেন? তাহলেও কিন্তু এমন দুর্বলতা আর ক্লান্তি ভর করতে পারে। রক্তশূন্যতা সহ নানা কারণেই এই ঘাটতি হতে পারে।

১০০০০ টাকার মধ্যে সেরা মোবাইল বাংলাদেশ

খাবারদাবারে যথাযথ পরিমাণে লৌহ না থাকলে এমন দুর্বলতা বেড়ে যেতে পারে। ব্লাড সুগার বা রক্তে শর্করার পরিমাণ ওঠানামার কারণেও এমন শারীরিক ক্লান্তি তৈরি হতে পারে। ডায়াবেটিসের অনেক উপসর্গের মধ্যে প্রায়ই শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়া, ক্লান্তিতে নেতিয়ে পড়া অবস্থাও একটি। আমাদের দেশে মেয়েদের মধ্যেই রক্তশূন্যতা বেশি দেখা গেলেও ছেলেরাও এতে ভুগতে পারে। ঋতুমতী নারীদের অনেকে, বিশেষত কম বয়সী মেয়েরা এমন রক্তশূন্যতায় বেশি ভোগে। প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাক-সবজি খাওয়া এবং লৌহের ঘাটতি মেটানো এই সাধারণ ক্লান্তি থেকে মুক্তির ভালো উপায়। এই সময়ে সব থেকে সাবধানতা হলো নিজেকে শক্তিশালী করে তোলা যেন ভেঙে না পড়া।

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয় – শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর খাবার

শরীরের প্রয়োজনীয় উপাদানগুলোর মধ্যে ভিটামিন ডি অন্যতম। এটি ফ্যাট সলিউবল সিকুস্টারয়েড। কাজ হচ্ছে ইনটিসটাইন বা অন্ত্র থেকে ক্যালসিয়াম শোষণ করা। পাশাপাশি এটি আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ও ফসফরাসকেও দ্রবীভূত করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং শারীরিক অবস্থার উন্নতি ঘটাতে ভিটামিন ডি প্রয়োজন। দেশের মোট জনসংখ্যার বড় অংশ ভিটামিন ডি-এর ঘাটতিতে ভুগছে।

শরীরে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা কমে গেলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ভিটামিন ডি-এর সঙ্গে হাড়ের সরাসরি যোগ রয়েছে। ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হওয়া মানে হাড় ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়া। এমনটি হওয়া মানেই আর্থাইটিসের মতো রোগ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠা। ভিটামিন ডি হাড়কে শক্তোপোক্ত করার পাশাপাশি হার্ট, ব্রেন এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

সহবাসের পর দূর্বলতা – শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর খাবার

শারীরিক দুর্বলতা কাজের উৎসাহ একেবারে নষ্ট করে দেয় কিন্ত এই ধরণের শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে প্রয়োজন আমাদের একটু সতর্কতা। অনেকেই লজ্জার কারণে বা লোকে কি বলবে এই ভেবে নিজের অসুস্থতার কথা কাওকে বলেন না। সকালের সূর্যের আলো গ্রহন করুন। সকাল ৭ টায় সূর্যের আলোর মধ্যে যাওয়ার চেষ্টা করুন, এতে করে দেহে ভিটামিন ডি পৌঁছায় যা আমাদের দেহের হাড়ের গঠন সুগঠিত করার পাশাপাশি আমাদের শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে সহায়তা করে। মাথা ঘোরানো কিংবা শরীরে শক্তি না পাওয়ার সমস্যা সমাধান করে।

চা, কফি পান কমিয়ে দিন। চা, কফির ক্যাফেইন আমাদের শারীরিকভাবে দুর্বল করে তোলে । চা, কফি পান করলে তাৎক্ষণিকভাবে দেহে চাঙা ভাব এলেও এটি আমাদের দেহ পানিশূন্য করে ফেলে, যার ফলে আমাদের দেহে পানির চাহিদা বৃদ্ধি পায় ও আমরা দুর্বলতা অনুভব করি। তাই চা, কফি পানের মাত্রা কমিয়ে দিন। কাজের ফাঁকে খানিকক্ষণ বিশ্রাম গ্রহন করুন । কাজের ফাঁকে খানিকটা সময় পাওয়ার ন্যাপ অর্থাৎ মাত্র ৩০ মিনিটের ঘুম দেহের কোষগুলোকে তরতাজা করে তোলে। ফলে আমরা কাজের মাধ্যমে যে শক্তি হারাই এবং দুর্বলতা অনুভব করি তা পুনরায় ফিরে আসে এবং আমাদের শারীরিক দুর্বলতা কেটে যায়।

 

পর্যাপ্ত পানি পান করুন, আমাদের দেহ পানিশূন্য হলে আমরা শারীরিকভাবে প্রচণ্ড দুর্বল হয়ে পড়ি তাই নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিৎ। সকলের দেহ হাইড্রাইট থাকলে শারীরিক দুর্বলতার সমস্যা কেটে যায়।

এনার্জি সমৃদ্ধ কিছু খাবার রাখুন হাতের কাছে যখনই শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়বেন তখন তাৎক্ষণিক ভাবে এমন কিছু খাওয়া উচিৎ যা দেহে শক্তি ফিরিয়ে দেবে। বাদাম খেজুর এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার হাতের কাছে রাখবেন। সব সময় এতে করে শারীরিক দুর্বলতাকে কাটিয়ে উঠা সম্ভব।

পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান, ঘুমের পরিমাণ কম হলেও আমরা শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পরি । কারণ ঘুমের মাধ্যমে আমাদের দেহের ও মস্তিষ্কের কোষ নতুন করে শক্তি অর্জন করে। যখন ঘুম কম হয় তখন মাথা ঘোরানো এবং দুর্বলতা অনুভব করার পরিমাণ বেড়ে যায় তাই পর্যাপ্ত ঘুমই দূর করতে পারবে ।

শারীরিক দুর্বলতার লক্ষণ – শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর খাবার

জেনে রাখা ভালো, পুষ্টি উপাদানের অভাব যেমন শরীরের জন্য ক্ষতিকর, তেমনি এগুলোর আধিক্যও শরীরের জন্য ক্ষতিকর। অধিকাংশ ক্ষেত্রে শারীরিক দুর্বলতার কারণ শারীরিক কোনো অসুস্থতা। পুষ্টি উপাদানের অভাবেই যে শরীর দুর্বল হয়, তা নয়। তাই হঠাৎ ওজন কমা বা দুর্বলতা, ক্লান্তি, মাথা ঘোরা ইত্যাদি উপসর্গের কারণ জানা জরুরি। বেশিরভাগ সময় ক্লান্তি ও অবসন্নতা অনুভব করার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। যেমন ঘুম, স্ট্রেস, রক্তাল্পতা বা দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি সিন্ড্রোমের অভাব। আপনি যদি এর কারণটি না জানেন এবং পর্যাপ্ত ঘুমের পরেও যদি ক্লান্ত বোধ কাজ করে, তবে বুঝতে হবে আপনার প্রতিরোধ ক্ষমতা

ক্রিমি, মহিলাদের বেশি রক্তস্রাব, অর্শ্ব থেকে রক্তপাত, ক্রনিক রোগ, ভিটামিনের অভাব, অস্থিমজ্জা রোগ এবং জন্ম থেকে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম ইত্যাদি কারণে শরীরে রক্ত স্বল্পতা দেখা দেয়। দুর্বলতার অন্যতম কারণ রক্ত স্বল্পতা। এর চিকিৎসার পাশাপাশি খাবারের প্রতি মনোযোগী হোন।

আমষের অভাবে হাত, মুখ ফুলে যাওয়া, পায়ের গোড়ালি ফুলে যাওয়া, পেটে পানি হওয়া, ক্রমাগত দুর্বলতা বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। ছানা, পনির, ডিম, বিভিন্ন রকম সবুজ শ্বাস-সব্জি আমিষ ঘাটতি পুষিয়ে দেয়।

আমাদের খাদ্যের মূল জিনিসগুলো- আমিষ, শর্করা, পানি, ভিটামিন, বিভিন্ন ধরনের লবণ, লোহা, দস্তা ইত্যাদি জিনিসগুলো ক্ষুদ্রান্ত বিভিন্ন পর্যায়ে শুষে নেয়। এই শুষে নেয়ার কোন পর্যায়ে যদি ক্ষুদ্রান্ত অক্ষম বা দুর্বল হয় তখন বার বার পাতলা পায়খানা হয়। খাদ্যের মূল জিনিসগুলো মলের সঙ্গে বের হয়ে যাওয়ায় শরীর দুর্বলতা হয়। এই সময় বার বার স্যালাইন খেতে হবে।

 

দুর্বলতার অন্যতম প্রধান কারণ ডায়াবেটিস। প্রসাবের সঙ্গে সুগার বের হয়ে যাওয়ায় দুর্বলতা দেখা দেয়। পরিমিত শর্করা খেলে রক্তে সুগার স্বাভাবিক থাকবে এবং প্রসাবে সুগার যাবে না। ডায়াবেটিসের কারণে হার্ট, কিডনি এবং দৃষ্টির জটিলতা দেখা দেয়। নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপন ও ব্যায়াম করুন।

আমাদের গলার সামনের দিকে চামড়ার ঠিক নিচেই বাইরে থেকে প্রায় দেখা যায় না এমন একটি গ্ল্যান্ড থাকে। এর নাম থাইরয়েড গ্ল্যান্ড। খাবার ও পানির আয়োডিন থেকে মূলত থাইরয়েড হরমোন তৈরি হয়। এই হরমোনের ঘাটতি হলে থাইরয়েড রোগ হতে পারে। এ রোগে দুর্বলতার সঙ্গে শরীর ফুলে যাওয়া উপসর্গ হতে পারে। থাইরয়েড হরমোন সম্পর্কিত রক্ত পরীক্ষা করে এসব রোগ ধরা সহজ।

সবশেষে বলতে চাই শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর খাবার এর উপর যে তথ্য গুলি আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি আশা করি অনেক অনেক ভালো লেগেছে। এতক্ষন মনোযোগ দিয়ে আমাদের আর্টিকেল টি পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং নিয়মিত ফলো করবেন এই আশাবাদ ব্যাক্ত আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন নিরাপদ থাকবেন। সবাই কে আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে সালাম ও শুভেচ্ছা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Advertisements